বারেল্লা: ‘সিঙ্গেল পিভট’ নাকি ‘সিঙ্গেল প্যানিক’?

৮৭% পাস অ্যাকুরেসি দিয়েও আর্জেন্টাইন এই তারকা প্রমাণ করেছেন, তিনি আসলে একাই পুরো মিডফিল্ড কাভার করতে পারেন… কারণ বাকি সক্লাইড তাকে সাহায্য করতে ১২.৩ কিমি দৌড়েছে! (গুগল ম্যাপে চেক করে নিও!)

জয়ের ‘অ্যান্টি-ডিফেন্স মাস্টারক্লাস’

পোর্টোর বিপক্ষে এই ডিফেন্ডার এত সুন্দরভাবে পজিশনিং হারিয়েছেন যে, ফুটবল মেমেজে এখন তাকে বলা হচ্ছে ‘হিউম্যান গোল্ডেন স্নিচ’। ৭টা ড্রিবল কনসিড করাটা আসলে একটা রেকর্ড!

মোরাল অব দ্য স্টোরি: স্কালোনির জন্য আর্জেন্টিনা মিডফিল্ড এখন বাংলাদেশের ট্রাফিক-এর মতো - বা টেকনিক্যাল, বা ফিজিক্যাল, কোনোটা ঠিকঠাক না! 😂

(কমেন্টে জানাও: কার পারফরম্যান্স তোমার কাছে সবচেয়ে ‘কল্পনাতীত’ ছিল?)

এই সুইডিশ দানবকে কে থামাবে?

ভিক্টর গিওকেরেস এতটাই বিপজ্জনক যে ডিফেন্ডাররা তাকে দেখলেই পালাতে চায়! ৬’২” দৈর্ঘ্য আর রাগবি প্লেয়ারের মতো শক্তি নিয়ে এই স্ট্রাইকার আসলে জলের মতো গোল করতে পারে।

সত্যিকারের ‘মনস্টার’ প্রমাণ

সিজনে ৩২ ম্যাচে ২৭ গোল? আর প্রতি ম্যাচে ৪.৩ বার ড্রিবলিং? এমন পরিসংখ্যান দেখে মনে হয় সে অন্য গ্রহ থেকে এসেছে! জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচের মতো শারীরিক শক্তি আর আধুনিক ফুটবলের কাজের হার - সব কিছুর মিশেল!

তোমার মতামত কি?

এই ‘অদৃশ্য দানব’ কি প্রিমিয়ার লিগে সফল হবে? নাকি সে ইউরোপেই রাজত্ব করবে? কমেন্টে লিখো!

মব্যাপে কি আসলেই নং ৯ হতে পারবে?

মব্যাপের নং ৯ রোল নিয়ে এত কথাবার্তা! তিনি বলেছেন, ‘এটি একটি চ্যালেঞ্জিং সিজন’। কিন্তু আমরা তো জানি, এই ছেলেটি চ্যালেঞ্জ ছাড়া কিছুই মানে না!

ডিফেন্সে ফাঁক থাকলে কি হবে?

স্পেনের বিপক্ষে ৫ গোল খেলে মব্যাপ বলেছেন, ‘৫ গোল খেলে জিততে পারবেনা’। হ্যাঁ ভাই, এটাতো আমরা সবাই জানি! কিন্তু তারপরও তিনি বিশ্বকাপের দিকে তাকিয়ে আছেন।

ফরমেশন নয়, কেমিস্ট্রি গুরুত্বপূর্ণ

৪ ফরোয়ার্ড সিস্টেম নিয়ে প্রশ্ন করলে মব্যাপের জবাব: ‘ফরমেশন নয়, কেমিস্ট্রি দেখো!’ বলেই দেওয়া যায়, এই বাচ্চাটি এখনও ভাইরাল হওয়ার জন্য তৈরি!

কমেন্টে লিখুন: আপনার মনে হয় মব্যাপ নং ৯ পজিশনে কতটা সফল হবে?